Введение в Mujahid Bulbul
Это приложение состоит из лучших песен популярного исполнителя Mujahidul Islamic Bulbul.
যে গান অব্যক্ত কথা বলে, যে গানে সঞ্চারিত হয় হৃদয়ের জমাটবদ্ধ অনুভূতি গানই মানুষের প্রিয় হয়। সে গান ছড়িয়ে পড়ে প্রাণ থেকে প্রাণে। লেখক বা চিন্তাধারা অগণিত মানুষের মননে সংক্রমিত হলে তবেই একটি গান স্বার্থকতা পায়। দল, মত, বর্ণ, বয়স ছাড়িয়ে গানের শব্দমালা ছড়িয়ে যায় মানুষের কণ্ঠ থেকে কণ্ঠে। এমন গানই শিল্পীকে বাঁচিয়ে রাখে। একটি গানই হয়ে ওঠে একজন শিল্পীর পরিচয়বাহক।
আমাদের একজন কবি আছেন। যার এমন গান আছে যা যুগ যুগ ধরে সমানভাবেই জনপ্রিয় হয়ে আছে মানুষের কাছে। কথা, সুর আর কণ্ঠে যিনি লাখো হৃদয়কে আন্দোলিত ॕরত করত ব্যক্তিত্ব আর নিজেকে নিজেই ছাড়িয়ে যান প্রতিনিয়ত।।। বলছি মুজাহিদ বুলবুলের কথা৷ পুরো নাম মুহাম্মদ মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল। বর্তমান সময়ে যে ক ’জন ইসলামী সংগীত শিল্পী নিয়মিত গেয়ে যাচ্ছেন, মাতিয়ে দর্শক দর্শক মুজাহিদ বুলবুল তাঁদের অন্যতম।।।।।
সঙ্গীতাঙ্গনে তার দৃপ্ত পদচারণার শুরুটা ১৯৯ॾসসর ইসলামী গজলের অ্যালবাম ‘কামলিওয়ালা’ প্রকাশোইোইোমোমোমোমের এরপর একে একে
‘জাগো হে মুসলমান’
‘ফরিয়াদ’ ‘আর্তনাদ’
‘মুক্তির দিশারী’
‘গুলশান’ ‘প্রহরী’
‘অসহায় আদমের অশ্রু ঝরে’ এবং উর্দু অ্যালবাম অ্যালবাম অ্যালবাম কলন্দর কলন্দর মোট ২৬ টি অ্যালবাম হেয়েছে।।।।। তাঁর সবকটি অ্যালবামই সাড়া জাগিয়েছে শ্রোতॾ মতা মতা
তাঁর বহুল প্রচারিত গানগুলো গ্রাম থেকে শহর, স্টেইজ থেকে স্টেইজ বেড়ায় তার সংখ্যা অগণিত।
‘আসুক না যত বাধা’
‘আমরা আর কত মার খাবো’
‘আল্লাহ রক্ষা করো’
‘মওলা’
‘সরল পথের পথিক’
‘বক্তা না কমেডিয়ান’
‘লকবনেশা’
‘ভণ্ডগুলোর দোষ’ তন্মধ্যে অন্যতম। এছাড়াও বিভিন্ন বিভিন্ন ইস্যুকেন্দ্রিক গাওয়া তার গানগুলো সংগীতপ্রেমীদের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে সঙ্গীতাঙ্গনে কর্ড, বাজনা, গিটারসহ অনেক শব্দই প্রাসঙ্গিক।।। তবে এই মুজাহিদ বুলবুল স্রোতের বিপরীতে হাঁটেন।।। বাংলাদেশে ইসলামী সংস্কৃতিকে নিতে নিতে, ইসলামী একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করতে তিনি নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।
স্টেইজ পারফর্ম শুরু করেন ১৯৯৮ সালে। সেই যে শুরু এখনও চলছে বিরামহীন। গেয়ে চলেছেন মঞ্চ থেকে মঞ্চে।
হামদে বারী তা’আলা,
নাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম,
শানে আউলিয়া,
মরমী সংগীত,
জাগরণীমূলক গান,
দেশাত্মবোধক সংগীত,
সমাজের নানান নিয়ে প্রতিবাদমূলক গানসহ প্রায় সব ধরণের গান গেয়েই সমানভাবে জনপ্রিয়তা করেছেন মুজাহিদ বুলবুল।
২০১০ সাল ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডে বসবাসকালীন চ্যানেল আই ইউরোপে তাঁর উপস্থাপনা ও ইসলামী সংগীতের সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান সুর ’ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
ইসলামী সংগীত পাশাপাশি একজন সফল গীতিকার, সুরকার কবি হিসেবেও তিনি সমানভাবে সমাদৃত। তাঁর গাওয়া প্রায় সবগুলোই তাঁর নিজের লেখা এবং সুর করা।।।। তার প্রকাশিত মধ্যে মধ্যে পাখি আর হাওরের প্রেম ’‘ লাল পাহাড়ের নীল কবিতা ’বিচ্ছিন্ন বিষাদ: শতচ্ছিন্ন পঙক্তিমালা পঙক্তিমালা।।।। আমি চেষ্টা এই এপসে সেরা সঙ্গীতগুলো সাজিয়ে রাখতে।।
মুজাহিদ বুলবুল সমার্থক শব্দ হিসেবেই ভক্তদের কাছে গণ্য হয়ে থাকেন।।।। যদিও সাধারণত আলোচনায় থাকেন, সমালোচনায় থাকেন।।। শিল্পীরা উত্থানে থাকেন, পতনেও থাকেন। তবে মুজাহিদ বুলবুল এই জায়গায় ব্যতিক্রম। সঙ্গীত জগতে শুরুর পর থেকে যে ধারাবাহিকতা, তা তিনি ধরে রেখেছেন দারুনভাবে। কখনো ছন্দপতন হতে দেননি।
যে গান অব্যক্ত কথা বলে, যে গানে সঞ্চারিত হয় হৃদয়ের জমাটবদ্ধ অনুভূতি গানই মানুষের প্রিয় হয়। সে গান ছড়িয়ে পড়ে প্রাণ থেকে প্রাণে। লেখক বা চিন্তাধারা অগণিত মানুষের মননে সংক্রমিত হলে তবেই একটি গান স্বার্থকতা পায়। দল, মত, বর্ণ, বয়স ছাড়িয়ে গানের শব্দমালা ছড়িয়ে যায় মানুষের কণ্ঠ থেকে কণ্ঠে। এমন গানই শিল্পীকে বাঁচিয়ে রাখে। একটি গানই হয়ে ওঠে একজন শিল্পীর পরিচয়বাহক।
আমাদের একজন কবি আছেন। যার এমন গান আছে যা যুগ যুগ ধরে সমানভাবেই জনপ্রিয় হয়ে আছে মানুষের কাছে। কথা, সুর আর কণ্ঠে যিনি লাখো হৃদয়কে আন্দোলিত ॕরত করত ব্যক্তিত্ব আর নিজেকে নিজেই ছাড়িয়ে যান প্রতিনিয়ত।।। বলছি মুজাহিদ বুলবুলের কথা৷ পুরো নাম মুহাম্মদ মুজাহিদুল ইসলাম বুলবুল। বর্তমান সময়ে যে ক ’জন ইসলামী সংগীত শিল্পী নিয়মিত গেয়ে যাচ্ছেন, মাতিয়ে দর্শক দর্শক মুজাহিদ বুলবুল তাঁদের অন্যতম।।।।।
সঙ্গীতাঙ্গনে তার দৃপ্ত পদচারণার শুরুটা ১৯৯ॾসসর ইসলামী গজলের অ্যালবাম ‘কামলিওয়ালা’ প্রকাশোইোইোমোমোমোমের এরপর একে একে
‘জাগো হে মুসলমান’
‘ফরিয়াদ’ ‘আর্তনাদ’
‘মুক্তির দিশারী’
‘গুলশান’ ‘প্রহরী’
‘অসহায় আদমের অশ্রু ঝরে’ এবং উর্দু অ্যালবাম অ্যালবাম অ্যালবাম কলন্দর কলন্দর মোট ২৬ টি অ্যালবাম হেয়েছে।।।।। তাঁর সবকটি অ্যালবামই সাড়া জাগিয়েছে শ্রোতॾ মতা মতা
তাঁর বহুল প্রচারিত গানগুলো গ্রাম থেকে শহর, স্টেইজ থেকে স্টেইজ বেড়ায় তার সংখ্যা অগণিত।
‘আসুক না যত বাধা’
‘আমরা আর কত মার খাবো’
‘আল্লাহ রক্ষা করো’
‘মওলা’
‘সরল পথের পথিক’
‘বক্তা না কমেডিয়ান’
‘লকবনেশা’
‘ভণ্ডগুলোর দোষ’ তন্মধ্যে অন্যতম। এছাড়াও বিভিন্ন বিভিন্ন ইস্যুকেন্দ্রিক গাওয়া তার গানগুলো সংগীতপ্রেমীদের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে সঙ্গীতাঙ্গনে কর্ড, বাজনা, গিটারসহ অনেক শব্দই প্রাসঙ্গিক।।। তবে এই মুজাহিদ বুলবুল স্রোতের বিপরীতে হাঁটেন।।। বাংলাদেশে ইসলামী সংস্কৃতিকে নিতে নিতে, ইসলামী একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করতে তিনি নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।
স্টেইজ পারফর্ম শুরু করেন ১৯৯৮ সালে। সেই যে শুরু এখনও চলছে বিরামহীন। গেয়ে চলেছেন মঞ্চ থেকে মঞ্চে।
হামদে বারী তা’আলা,
নাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম,
শানে আউলিয়া,
মরমী সংগীত,
জাগরণীমূলক গান,
দেশাত্মবোধক সংগীত,
সমাজের নানান নিয়ে প্রতিবাদমূলক গানসহ প্রায় সব ধরণের গান গেয়েই সমানভাবে জনপ্রিয়তা করেছেন মুজাহিদ বুলবুল।
২০১০ সাল ২০১৫ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডে বসবাসকালীন চ্যানেল আই ইউরোপে তাঁর উপস্থাপনা ও ইসলামী সংগীতের সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠান সুর ’ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
ইসলামী সংগীত পাশাপাশি একজন সফল গীতিকার, সুরকার কবি হিসেবেও তিনি সমানভাবে সমাদৃত। তাঁর গাওয়া প্রায় সবগুলোই তাঁর নিজের লেখা এবং সুর করা।।।। তার প্রকাশিত মধ্যে মধ্যে পাখি আর হাওরের প্রেম ’‘ লাল পাহাড়ের নীল কবিতা ’বিচ্ছিন্ন বিষাদ: শতচ্ছিন্ন পঙক্তিমালা পঙক্তিমালা।।।। আমি চেষ্টা এই এপসে সেরা সঙ্গীতগুলো সাজিয়ে রাখতে।।
মুজাহিদ বুলবুল সমার্থক শব্দ হিসেবেই ভক্তদের কাছে গণ্য হয়ে থাকেন।।।। যদিও সাধারণত আলোচনায় থাকেন, সমালোচনায় থাকেন।।। শিল্পীরা উত্থানে থাকেন, পতনেও থাকেন। তবে মুজাহিদ বুলবুল এই জায়গায় ব্যতিক্রম। সঙ্গীত জগতে শুরুর পর থেকে যে ধারাবাহিকতা, তা তিনি ধরে রেখেছেন দারুনভাবে। কখনো ছন্দপতন হতে দেননি।
Читать ещё